
গত ০৭ আগষ্ট শুক্রবার দৈনিক প্রথম আলো এবং০৮ আগষ্ট দৈনিক চাঁপাই দৃষ্টিসহ কয়েকটি পত্রিকায় “চেয়ারম্যানের স্বজনদের নামে অর্ধশতাধিক কার্ড” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। সংবাদটিতে উল্লেখ করা অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা, হয়রানিমূলক, বানোয়াট, বিভ্রান্তিকর ও মানহানিকর। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার ১৪ সুন্দরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর হতে আমার নিজ নির্বাচনী এলাকায় সুন্দরপুর ইউনিয়নের জনসাধারণের কল্যাণে সততা, নিষ্ঠা, ও দায়িত্ববোধ থেকে পরিষদের সকল সদস্য কে নিয়ে কাজ করে আসছি। সংবাদটিতে উল্লেখ হতদরিদ্র ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির তালিকায় আত্মীয়-স্বজনদের নাম থাকার যে অভিযোগ করা হয়েছে, তা সম্পূর্ণভাবে ভুয়া ও ভিত্তিহীন। কারণ যারা কার্ড পাওয়ার যোগ্য শুধুমাত্র তাদের নামে কার্ড করা হয়েছে। কারন খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কার্ডে নাম-ঠিকানাসহ তাদের ছবি দেয়া আছে। তাছাড়া আগের কার্ডগুলোতে কিছু ভুল ছিলো, যা পরে সংশোধন করা হয়েছে। ভিজিডি, বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড করতে কোন অনিয়ম বা অর্থ আদায় করা হয়নি৷ বয়স্ক বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড ধারীরা ব্যাংক থেকে নিজ দায়িত্বে টাকা উত্তোলন করে থাকে সুতরাং একসাথে এক জনের পক্ষে ৩০ জনের টাকা উত্তোলনের সংবাদটি সঠিক নয় ।
এমনকি সংবাদটিতে আমার পুরো বক্তব্যও তুলে ধরা হয়নি। আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে আমাকে রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও সামাজিকভাবে সম্মানহানি ও হেয় করার উদ্দেশ্যই এই সংবাদটি করতে ভুল তথ্য দিয়ে মিথ্যা একটি সংবাদ প্রকাশ করেছে। আমি সংবাদটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
মো. হাবিবুর রহমান
চেয়ারম্যান,১৪ নং সুন্দরপুর ইউনিয়ন পরিষদ, সদর উপজেলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।